বাংলা সাহিত্যের মঙ্গলকাব্য । মধ্যযুগ Part 3. Best Note
মঙ্গলকাব্য হলো বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে বিশেষ এক শ্রেনীর ধর্মবিষয়ক আখ্যান কাব্য। মঙ্গলকাব্যের মঙ্গল শব্দটির আভিধানিক অর্থ ‘কল্যাণ’। মঙ্গলকাব্য রচনার পিছনে মূল কারণ ছিল স্বপ্নদেবী কর্তৃক আদেশ লাভ। যে কাব্যে দেবতার আরাধনা করা হয়, মাহাত্ম্য-কীর্তন করা হয়, যে কাব্য শ্রবণেও মঙ্গল হয়, যে কাব্য মঙ্গলাধার, এমন কি যে কাব্য ঘরে রাখলেও মঙ্গল হয় তাকে বলা হয় মঙ্গলকাব্য।
মঙ্গলকাব্যের বিষয়বস্তু চারটি অংশে বিভক্ত। যথা-বন্দনা, আত্নপরিচয় (কারণ), দেবখণ্ড এবং নবখণ্ড।
মঙ্গলকাব্যে তৎকালীন বাঙালির আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনের চিত্র রুপায়িত হয়েছে। কেবল বাংলার লৌকিক দেবতাদের নিয়ে রচিত কাব্যকেই মঙ্গলকাব্য নামে অভিহিত করা হয়। মঙ্গলকাব্যে মনসা ও চণ্ডী দেবীর প্রাধান্য বেশি। মঙ্গলকাব্যগুলোকে সাধারণত শ্রেণিগত দিক থেকে দু’ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
ক) পৌরাণিক শ্রেনি এবং
খ) লৌকিক শ্রেনি
ক) পৌরাণিক শ্রেণিঃ গৌরীমঙ্গল, ভবানীমঙ্গল, দুর্গামঙ্গল, অন্নদামঙ্গল, কমলামঙ্গল, গঙ্গামঙ্গল প্রভৃতি পৌরাণিক শ্রেনির মঙ্গলকাব্যের উদাহরণ।
খ) লৌকিক শ্রেণিঃ শিবায়ন বা শিবমঙ্গল, মনসামঙ্গল, চণ্ডীমঙ্গল, শীতলামঙ্গল, রায়মঙ্গল, কালিকামঙ্গল (বা বিদ্যাসুন্দর), ষষ্ঠীমঙ্গল, সারদামঙ্গল, সূর্যমঙ্গল প্রভৃতি লৌকিক শ্রেনির মঙ্গলকাব্যের উদাহরণ।
মঙ্গলকাব্যের সবচেয়ে প্রাচীনতম ধারা হচ্ছে ‘মনসামঙ্গল’।
একথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে চৈতন্যমঙ্গল’, গোবিন্দমঙ্গল, প্রভৃতি কাব্যের সঙ্গে মঙ্গল নাম থাকলেও এদের সাথে মঙ্গলকাব্যের কোনো যোগসূত্র নেই এগুলো মূলত বৈষ্ণব সাহিত্যের অংশ। আধুনিকযুগের কবি বিহারীলাল চক্রবর্তীর ‘সারদামঙ্গল’ও মঙ্গলকাব্যের অন্তর্ভুক্ত নয়।
মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের মঙ্গলকাব্য ধারার অন্যতম প্রধান কাব্য মনসামঙ্গল অন্য নাম পদ্মাপু্রাণ। এই মনসামঙ্গল কাব্য মঙ্গলকাব্য ধারার অপর দুই প্রধান কাব্য চণ্ডীমঙ্গল ও ধর্মমঙ্গল কাব্যের তুলনায় প্রাচীনতর।
মনসামঙ্গল কাব্যের প্রধান দেবতা সর্পদেবী মনসা। তাঁর অপর নাম কেতকা ও পদ্মাবতী। এই মনসা দেবীর কাহিনী নিয়ে রচিত কাব্য ‘মনসামঙ্গল’ নামে পরিচিত।
মনসামঙ্গল কাব্যের প্রধান চরিত্র চাঁদ সদাগর, বেহুলা এবং লখিন্দর। এই আখ্যানকাব্যটি আবর্তিত হয়েছে মর্ত্যলোকে সর্পদেবী মনসার নিজের পূজা প্রচারের প্রয়াসকে কেন্দ্র করে।
এই কাব্যের মূল উপজীব্য চাঁদ সদাগরের উপর দেবী মনসার অত্যাচার, চাঁদের পুত্র লখিন্দরের সর্পাঘাতে মৃত্যু ও লখিন্দরের নব পরিণীতা বেহুলার আত্মত্যাগের উপাখ্যান। এই কাব্যে সে যুগের হিন্দু বাঙালি সমাজের সমাজব্যবস্থা, অর্থনীতি, আচার-অনুষ্ঠান ইত্যাদি সম্পর্কে বাস্তবসম্মত বর্ণনা পাওয়া যায়।
মনসামঙ্গল কাব্যের আদি কবি কানা হরিদত্ত। তবে এই কাব্যের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি হচ্ছেন বিজয়গুপ্ত। বিজয় গুপ্তের মনসামঙ্গল (পদ্মাপুরাণ’ নামে যা সর্বাধিক পরিচিত) সর্বাধিক সমাদৃত।
বিজয়গুপ্ত মনসামঙ্গল কাব্যের আদিকবি হরিদত্ত সম্পর্কে বলেন-
মূর্খে রচিত গীত না জানে বৃত্তান্ত।
প্রথমে রচিল গীত কানাহরি দত্ত।
মনসামঙ্গল কাব্য ধারার অন্যান্য কবির মধ্যে নারায়ণ দেব, বিপ্রদাস পিপিলাই, দ্বিজ বংশীদাস, কেতকাদাস, ক্ষেমানন্দের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
চণ্ডীমঙ্গল লৌকিক দেবী চণ্ডীর মহিমা বা চণ্ডী’র কাহিনী অবলম্বনে রচিত।
মাণিক দত্ত চণ্ডীমঙ্গলের আদিকবি। চণ্ডীমঙ্গলের শ্রেষ্ঠ রচয়িতা কবিকঙ্কন মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
ভাড়ুদত্ত, ফুল্লরা, ধনপতি সদাগর প্রমুখ চণ্ডীমঙ্গলের প্রধান চরিত্র। ধনপতি সদাগর ছিলেন উজানীনগরের আধিবাসী। চণ্ডীমঙ্গলের শ্রেষ্ঠ রচয়িতা কবিকঙ্কন মুকুন্দরাম চক্রবর্তী রচিত কবিতাংশ-
শয়ন কুৎসিত বীরের ভোজন বিটকাল। গ্রাসগুলি তোলে যেন তে আটিয়া তাল। (কালকেতুর ভোজন)
ধর্ম ঠাকুরের মাহাত্ন্য প্রচারের জন্য “ধর্মমঙ্গল” কাব্যের আবির্ভাব।
ধর্ম ঠাকুর প্রধানত দাতা, নিঃসন্তান নারীকে সন্তান দান করেন, অনাবৃষ্টি হলে ফসল দেন, কুষ্ঠরোগীকে রোগ থেকে মুক্ত করেন।
ধর্মমঙ্গল কাব্যে দুটি কাহিনি সন্নিবেশিত হয়েছে। প্রথমটি পৌরাণিক রাজা হরিশ্চন্দ্রের কাহিনি এবং দ্বিতীয়টি লাউসেনের উপাখ্যান। দ্বিতীয় উপাখ্যানটিই কাব্যের মূল উপজীব্য।
ধর্মমঙ্গলের আদিকবি ময়ূরভট্র। অন্যান্য কবিদের মধ্যে রুপরাম চক্রবর্তী, ঘনরাম চক্রবর্তী, খেলারাম চক্রকর্তী, শ্যাম পণ্ডিত, সীতারাম দাস, রাজারাম দাস এবং সহদেব চক্রবর্তীর নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
অন্নদামঙ্গল মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি ভারত চন্দ্র রায়গুণাকর রচিত একটি মঙ্গলকাব্য। কাব্যটিতে দেবী অন্নপূর্ণার মাহাত্ম্য বর্ননা করা হয়েছে।
১৭৫২ খ্রিষ্টাব্দে ভারতচন্দ্র মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের আদেশে তাঁর শ্রেষ্ঠ কীর্তি ‘অন্নদামঙ্গল’ কাব্যটি রচনা করেন।
অন্নদামঙ্গল কাব্যটি তিনটি খণ্ডে বিভক্ত। যথাঃ শিবায়ন-অন্নদামঙ্গল, বিদ্যাসুন্দর-কালিকামঙ্গল এবং মানসিংহ-অন্নপূর্ণমঙ্গল।
‘অন্নদামঙ্গল’ কাব্যের অমর উক্তি-
১) “ আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে” (ঈশ্বরী পাটনী এ প্রার্থনা করেছেন)
২) বড়র পিরীতি বালির বাঁধ!
ক্ষণে হাতে দড়ি, ক্ষণেকে চাঁদ।
৩) মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পতন।
৪) নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়।
মঙ্গলকাব্য ধারায় অন্নদামঙ্গল কাব্যকে একটি পৃথক শাখা রূপে গণ্য করা হয় না; কারণ ভারতচন্দ্র ভিন্ন অপর কোনো কবি এই বিষয়বস্তু অবলম্বন করে কাব্যরচনা করেননি।
‘সত্য পীরের পাঁচালী’ কবির অন্য একটি বিখ্যাত গ্রন্থ।
বাংলা সাহিত্যের পদাবলি ১. ‘চাঁদ সদাগর’ বাংলা কোন কাব্যধারার চরিত্র? (২৩তম বিসিএস) ক. চণ্ডীমঙ্গল
খ. মনসামঙ্গল
গ. ধর্মমঙ্গল
ঘ. অন্নদামঙ্গল
উত্তরঃ খ. মনসামঙ্গল ২. মঙ্গলকাব্যের কবি নন কে? (৩৫তম বিসিএস) ক. কানাহরি দত্ত
খ. মাণিক দত্ত
গ. ভারতচন্দ্র
ঘ. দাশুরায় উত্তরঃ ঘ. দাশুরায় ৩. মনসা দেবীকে নিয়ে লেখা বিজয়গুপ্তের মঙ্গলকাব্যের নাম কী? (৪৩ তম বিসিএস) ক. মসনামঙ্গল
খ. মনসাবিজয়
গ. পদ্মাপুরাণ ঘ. পদ্মাবতী
উত্তরঃ গ. পদ্মাপুরাণ ৪. ‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যের উপাস্য ‘চণ্ডী’ কার স্ত্রী? (৪৪তম বিসিএস)
ক. জগন্নাথ খ. বিষ্ণু
গ. প্রাজাপতি
ঘ. শিব
উত্তরঃ ঘ. শিব
৫. ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর কোন রাজসভার কবি? (২৬তম বিসিএস) ক. আরাকান রাজসভা
খ. কৃষ্ণনগর রাজসভা গ. রাজা গণেশের রাজসভা
ঘ. লক্ষ্ণণ সেনের রাজসভা
উ্ত্তরঃ খ. কৃষ্ণনগর রাজসভা ৬. ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে–ভাতে’ লাইনটি নিম্নোক্ত একজনের কাব্যে পাওয়– (১৭তম বিসিএস)
ক. মুকুন্দরাম চক্রবর্তী
খ. ভারতচন্দ্র রায় গ. মদনমোহন তর্কালঙ্কার
ঘ. কামিনী রায়
উত্তরঃ খ. ভারতচন্দ্র রায় ৭. ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে–ভাতে’-এ প্রার্থনাটি করেছে– (৪৪তম বিসিএস /২৩তম বিসিএস) ক. ভাঁড়ুদত্ত
খ. চাঁদ সদাগর
গ. ঈশরী পাটনী ঘ. নলকুবের
উত্তরঃ গ. ঈশরী পাটনী মৌলিক সংখ্যার উপর চাকুরীর প্রস্তুতির নোট
১. ‘মঙ্গলকাব্য’ কোন যুগের বাংলা সাহিত্যের নিদর্শন? (যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ক্যাশিয়ার)
ক. উত্তর আধুনিক
খ. আধুনিক গ. মধ্যযুগ
ঘ. প্রাচীন যুগ
উত্তরঃ গ ২. ‘মঙ্গলকাব্য’ সমূহের বিষয়বস্তু মূলত– (প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক)
ক. লোকসঙ্গীত
খ. মধ্যযুগের সমাজ ব্যবস্থার বর্ণনা
গ. ধর্মবিষয়ক আখ্যান
ঘ. পীর পাঁচালী
উত্তরঃ গ ৩. মঙ্গলকাব্য রচনার মূলে উল্লিখিত কারণ কি? (গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের সহকারী তথ্য অফিসার) ক. রাজাদের প্রাপ্তি
খ. স্বপ্নে দেবী কর্তৃক আদেশ লাভ
গ. রাজা ও সভাসদের মনোরঞ্জন করা
ঘ. রাজকবির দায়িত্ব পালন
উত্তরঃ খ ৪. মঙ্গলকাব্যে কোন দুই দেবতার প্রাধান্য বেশি? (৭ম বিজেএস প্রাথমিক পরীক্ষা) ক. শিবায়ন ও ধর্মঠাকুর
খ. মনসা ও শিবমঙ্গল
গ. চণ্ডী ও শিবায়ন
ঘ. মনসা ও চণ্ডী
উত্তরঃ ঘ ৫. ‘মঙ্গলকাব্য’ এ ধর্মীয় আরাধনা মুখ্য হলেও এর অন্যতম সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো– (বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার)
ক. ব্যক্তির মুক্তি
খ. সামাজিক মিথস্ক্রিয়া
গ. অন্ত্যেবাসী মানুষ
ঘ. শ্রেণিদ্বন্দ
উত্তরঃ খ ৬. কোনো মঙ্গলকাব্যে কয়টি অংশ থাকে? (সোনালী ব্যাংক লি. সিনিয়র অফিসার)
ক. ৩টি
খ. ৫টি
গ. ৭টি
ঘ. ৮টি
ঙ. কোনটিই নয়
উত্তরঃ ঙ
৭. কোনটি আধুনিকযুগের কাব্য? (সমাজসেবা অধিদপ্তরের সমাজসেবা অফিসার) ক. মনসামঙ্গল
খ. অন্নদামঙ্গল
গ. কালিকামঙ্গল
ঘ. সারদামঙ্গল
উত্তরঃ ঘ ৮. কোন দেবীর কাহিনী নিয়ে ‘মনসামঙ্গল’ কাব্য রচিত? (বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সহকারী প্রোগ্রামার)
ক. লখিন্দর দেবী
খ. পদ্মাবতী
গ. মনসা দেবী
ঘ. বেহুলা ও চাঁদসুন্দর
উত্তরঃ খ, গ ৯. ‘মনসামঙ্গল’ কাব্যের আদিকবি কে? (পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন) ক. কৃত্তিবাস
খ. মালাধর বসু
গ. কাণিক দত্ত
ঘ. কানাহরি দত্ত
উত্তরঃ ঘ ১০. মুকুন্দরাম চক্রবর্তী রচিত কাব্যগ্রন্থের নাম কী? (সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক) ক. চণ্ডীমঙ্গল খ. মনসামঙ্গল
গ. অন্নদামঙ্গল
ঘ. ধর্মমঙ্গল
উত্তরঃ ক ১১. ‘মনসামঙ্গল’ কাব্যের রচয়িতা কোন কবি? (বিভিন্ন মন্ত্রণালয় অধিদপ্তরের প্রশাসনিক কর্মকর্তা) ক. বিজয় গুপ্ত
খ. লোচন দাস
গ. রায় বিনোদ
ঘ. রামাই পণ্ডিত
উত্তরঃ ক ১২. মঙ্গলকাব্যের কোন চরিত্রটি ‘দেবতা–বিরোধী’ বলে পরিচিত? (এলজিইডিতে সহকারী প্রকৌশলী)
ক. ধনপতি সদাগর
খ. লাউ সেন
গ. কালকেতু
ঘ. চাঁদ সদাগর
উত্তরঃ ঘ ১৩. ‘বেহুলা–লখিন্দরের’ কাহিনি পাওয়া যায় কোন মঙ্গলকাব্যে? ক. মনসামঙ্গল
খ. অন্নদামঙ্গল
গ. শীতলামঙ্গল
ঘ. সারদামঙ্গল
উত্তরঃ ক ১৪. ‘মনসামঙ্গল’ কাব্যের চরিত্র– (মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক) ক. ফুল্লরা
খ. কালকেতু
গ. বেহুলা, লখিন্দর
ঘ. রাজা হরিশ্চন্দ্র
উত্তরঃ গ ১৫. ‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যের রচয়িতা– (নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের সিনিয়র স্টাফ নার্স) ক. চণ্ডীদাস
খ. মুকুন্দরাম চক্রবর্তী
গ.ভারতচন্দ্র
ঘ.বিপ্রদাস পিপিলাই
উত্তরঃ খ ১৬. ‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যের প্রধান (শ্রেষ্ঠ) কবি কে? (জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা) ক. কানাহরি দত্ত
খ. শাহ মুহাম্মদ সগীর
গ. মুকুন্দরাম চক্রবর্তী
ঘ. ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
উত্তরঃ গ ১৭. ‘ধনপতি সদাগর’ কোন নগরের অধিবাসী ছিলেন? (সামরিক ভূমি ও ক্যান্টনমেন্ট অধিদপ্তরের জুনিয়র শিক্ষক) ক. বিজয়নগর
খ. উজানীনগর
গ. সিংহল
ঘ. আরাকান
উত্তরঃ খ ১৮. ‘ভাড়ুদত্ত’ কোন কাব্যের চরিত্র? (পিটিআই ইন্সট্রাক্টর) ক. চণ্ডীমঙ্গল
খ. মনসামঙ্গল
গ. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
ঘ. অন্নদামঙ্গল
উত্তরঃ ক ১৯. ‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্য থেকে নিচের কোন কবিতাটি নেওয়া হয়েছে? (বিভিন্ন মন্ত্রণালয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা) ক. বড়াই
খ. বেহুলা
গ. ঈশ্বরী
ঘ. ফুল্লরা
উত্তরঃ ঘ ২০. ‘শয়ন কুৎসিত বীরের ভোজন বিটকাল।গ্রাসগুলি তোলে যেন তে আটিয়া তাল। কবিতাংশটি রচয়িতা কে? (শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কম্পিউটার অপারেটর)
ক. মুকুন্দরাম চক্রবর্তী
খ. সৈয়দ শামসুল হক
গ. আল মাহমুদ
ঘ. আবু হেনা মোস্তফা
উত্তরঃ ক
২১. ময়ূরভট্র, রুপরাম চক্রবর্তী, শ্যাম পণ্ডি, সীতারাম দাস প্রমুক কবিদের সৃষ্টি কোন কাব্য? (শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কম্পিউটার অপারেটর) ক. অন্নদামঙ্গল
খ. মনসামঙ্গল
গ. চণ্ডীমঙ্গল
ঘ. ধর্মমঙ্গল
উত্তরঃ ঘ ২২. ভুরসুট পরগনার পান্ডুয়া গ্রামে জম্মগ্রহণ করেন– (পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক) ক. ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
খ. কবি কঙ্কন মুকুন্দরাম চক্রবর্তী
গ. ময়ূর ভট্র
ঘ. কানাহরি দত্ত
উত্তরঃ ক ২৩. মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে? (৬ষ্ঠ বিজেএস প্রাতমিক পরীক্ষা)
ক. হরিদত্ত
খ. ভারতচন্দ্র
গ. মুকুন্দরাম
ঘ. চণ্ডীদাস
উত্তরঃ খ ২৪. ‘অন্নদামঙ্গল’ কাব্য কে রচনা করেন? (বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এর উচ্চমান সহকারী)
ক. কানাহরি দত্ত
খ. ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
গ. রুপরাম চক্রবর্তী
ঘ. ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
উত্তরঃ ঘ
২৫. ‘মানসিংহ ভবানন্দ উপাখ্যান’ কার রচনা? (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন কারা তত্ত্বাবধায়ক) ক. কানাহরি দত্ত
খ. ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
গ.মুকুন্দরাম
ঘ. বিজয় গুপ্ত
উত্তরঃ খ ২৬. ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে–ভাতে’-বাংলা সাহিত্যের কোন কাব্যে বাঙালির এ প্রার্থনা ধ্বনিত হয়েছে? (বিমান বাংলাদেশ এয়ারলইন্স লি. সহকারী ব্যাবস্থাপক) ক. অন্নদামঙ্গল
খ. পদ্মাবতী
গ. অশ্রুমালা
ঘ. লায়লী-মজনু
উত্তরঃ ক ২৭. “বড়র পিরীত বালির বাঁধ! ক্ষণে হতে দড়ি, ক্ষণেকে চাঁদ” চরণ দু’টি কার রচনা? (আবহাওয়া অধদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ) ক. আলাওল
খ. ভারতচন্দ্র রায়
গ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ঘ. শেখ ফজলুল করিম
উত্তরঃ খ
১. “মূর্খে রচিত গীত কানাহরি দত্ত”। কে বলেছেন? (জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ব)
ক. বিজয়গুপ্ত
খ. ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
গ. চণ্ডীদাস
ঘ. রামাই পণ্ডিত
উত্তরঃ ক ২. ‘চৌতিশা’ বাংলা কোন যুগের সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য? (বঙ্গবন্ধু মেখ মুজিবুর রহমান বি. ও প্র.বিশ্ববিদ্যালয়) ক. প্রাচীন যুগের
খ. মধ্যযুগের
গ. আধুনিক যুগের
ঘ. বাংলাদেশি সাহিত্য
উত্তরঃ খ ৩. ‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যে কোন চরিত্রটি পাওয়া যায়? (ইসলামী বিশ্ব) ক. লোক-লোকান্তর খ. কালকেতুর ভোজন
গ. ঐকতান
ঘ. সেই অস্ত্র
উত্তরঃ খ ৪. মঙ্গলকাব্যের প্রাচীনতম ধারা– (রাজশাহী বিশ্ব)
ক. মনসামঙ্গল
খ. চণ্ডীমঙ্গল
গ. কাব্যমঙ্গল
ঘ. গীতিমাল্য
উত্তরঃ ক ৫. নিচের কোনটি লৌকিক শ্রেণির মঙ্গলকাব্য? (জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ব)
ক. গৌরীমঙ্গল
খ. অন্নদামঙ্গল
গ. মনসামঙ্গল
ঘ. চণ্ডীমঙ্গল
উত্তরঃ ঘ
মঙ্গলকাব্য
মঙ্গলকাব্যের শ্রেণীবিভাগ
মনসামঙ্গল
চণ্ডীমঙ্গল
ধর্মমঙ্গল
অন্নদামঙ্গল
বিসিএস পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন সমূহ
পিএসসিএর বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন সমূহ
ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন সমূহ