Hit enter after type your search item

A Complete Guide for BD Job Preparation

বাঙালি জাতির উৎপত্তি । প্রচীন বাংলার জনপদ। Best Note for Job Preparation 2023

/
/
1240 Views

আলোচ্য বিষয় সমূহ- বাঙালি জাতির উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ, প্রচীন বাংলার জনপদ, বিসিএস ও ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা সহ বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা প্রশ্নসমূহ

বাঙালি জাতির উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ

বাঙালি জাতির উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ

সমগ্র বাঙালি জাতিগোষ্ঠীকে দুইভাগে ভাগ করা যায়। যথা-

ক) প্রাক -আর্য (অনার্য) জনগোষ্ঠী বা আর্যপূর্ব জনগোষ্ঠী এবং

খ) আর্য জনগোষ্ঠী।

প্রাক -আর্য (অনার্য) জনগোষ্ঠী বা আর্যপূর্ব জনগোষ্ঠী মূলত নেগ্রিটো, অস্ট্রিক, দ্রাবিড় ও ভোটচীনীয় এই চারটি শাখায় বিভক্ত ছিল। ধারণা করা হয় বাঙালি জাতির প্রধান অংশ অস্ট্রিক জাতি থেকে গড়ে উঠেছে । অস্ট্রিক জাতিকে কেউ কেউ আবার নিষাদ জাতি’ও বলে থাকেন।
বাংলার আদি অধিবাসীগন অস্ট্রিক ভাষাভাষী ছিলেন। অস্ট্রিক জাতির সময়কালে বা কিছু পরে প্রায় পাঁচ হাজার বছর পূর্বে দ্রাবিড় জাতি (দক্ষিণি ভারতের আদি অধিবাসী) এই ভারতীয় উপমহাদেশে আসে এবং তাঁরা সভ্যাতায় উন্নততর বলে অস্ট্রিক জাতিকে গ্রাস করে ফেলে। অস্ট্রিক-দ্রাবিড় জনগোষ্ঠীর মিশ্রণে যে জাতির প্রবাহ চলছিল, তার সাথে ইউরাল পর্বতের দক্ষিণ হতে (বর্তমান মধ্য এশিয়া-ইরান) আর্য জাতি এসে সংযুক্ত হয়ে গড়ে উঠেছে বাঙালি জাতি।

আর্যদের আদিনিবাস ছিল ইউরাল পর্বতের দক্ষিণে বর্তমান মধ্য এশিয়া-ইরানে। ভারতবর্ষে আর্যদের আগমন ঘটেছিল খ্রিষ্টপূর্ব ২০০ অব্দে। আর্যরা সনাতন ধর্মাবলম্বী ছিল। আর্যদের ধর্মগ্রেন্থের নাম ছিল বেদ।

প্রচীন বাংলার জনপদ

প্রাচীন যুগে বাংলা বিভিন্ন অঞ্চল ও নানারকম জনপদে বিভক্ত ছিল এবং বাংলার এই ছোট ছোট অঞ্চলগুলোতে শাসকরা তাদের মতো করে শাসন করতেন। তখন বাংলার এই অঞ্চলগুলোই সমষ্টিগতভাবে জনপদ নামে পরিচিত ছিল।গুপ্ত ও গুপ্ত পরবর্তী শাসনামলের ‍উৎকীর্ণ শিলালিপি ও বিভিন্ন সাহিত্যগ্রন্থে প্রায় ষোলটি (১৬ টি) জনপদের কথা জানা যায়। তার মধ্যে বাংলায় ছিল ১০ টি।

প্রাচীন বাংলার জনপদের মানচিত্র

পুণ্ড্র জনপদ

বাংলার জনপদগুলোর মধ্যে সর্বপ্রাচীন বা প্রাচীনতম জনপদ হচ্ছে পুণ্ড্র জনপদ। এই প্রাচীনতম জনপদটি গড়ে উঠেছিল বর্তমান বগুড়া  (মহাস্থানগড়), রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলাকে কেন্দ্র করে। পুণ্ড্রবর্ধণ ছিল এই জনপদের রাজধানী যার পরবর্তীতে নামকরন হয় মহাস্থানগড়। মূলত করতোয়া নদীকে ঘিরেই এই পুণ্ড্রবর্ধনের সভ্যতা বিকশিত হয়েছিল। মহাস্থানগড় প্রাচীন পুণ্ড্রনগরীর ধ্বংসাবশেষ বলে পন্ডিতরা মনে করেন। সম্রাট অশোকের রাজত্বকালে প্রাচীন পুণ্ড্র রাজ্য তার স্বাধীন সত্ত্বা হারায়।

বঙ্গ জনপদ

বাংলার একটি প্রাচীন জনপদ হচ্ছে বঙ্গ জনপদ। এই বঙ্গ জনপদটি বর্তমানে বৃহত্তর ঢাকা, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল। মোটমুটিভাবে পশ্চিম ভগীরথী, উত্তরে পদ্মা, পূর্বে ব্রম্মপুত্র ও দক্ষিণে সমুদ্র ছিলে এই বঙ্গের সীমারেখা। পাঠান আমলে সমগ্র বাংলা বঙ্গ নামে ঐক্যবদ্ধ হয়।

এই বঙ্গ জনপদ থেকে বাঙালি জাতির উৎপত্তি ঘটেছিল। ঐতরেয় আরণ্যক গ্রন্থে সর্বপ্রথম ‘বঙ্গ’ শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায়। আকবরের সভাসদ আবুল ফজল ‘আকবরনামা’ নামে ৩ খণ্ডের বিশাল  ইতিহাসগ্রন্থ রচনা করেছেন। আকবরনামার তৃতীয় খণ্ডের নামই আইন-ই-আকবরী। আইন-ই-আকবরী গ্রন্থে আবুল ফজল দেশবাচক বাংলা শব্দ ব্যবহার করেন। তিনি ‘বাংলা’ নামের উৎপত্তি সম্পর্কে দেখিয়েছেন যে, এদেশের প্রাচীন নাম ‘বঙ্গ’ এর সাথে বাধ বা জমির সীমানাসূচক ‘আল’ (-ইল, আইল) প্রত্যয়যুগে ‘বাংলা’ শব্দ গঠিত হয়। এছাড়াও কালিদাশের ‘রঘুবংশ’ গ্রন্থেও ‘বঙ্গ’ নামের উল্লেখ পাওয়া যায়।

সমতট

প্রাচীনকালে সমতট বলতে বর্তমান বাংলাদেশের বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখলী অঞ্চলকে বোঝানো হতো যার বিস্তৃতি ছিল মেঘনা নদীর মােহনা পর্যন্ত। কুমিল্লা শহরের ১২ মাইল পশ্চিমে বড় কামতা ছিল এর রাজধানী। কুমিল্লার ময়নামতি ও শালবন বিহার প্রত্নতত্ব স্থলটি সমতট জনপদে অবস্থিত। চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং এর বিবরণ অনুযায়ী সমতট ছিল বঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ পূর্বাংশের একটি নতুন রাজ্য।

হরিকেল জনপদ

হরিকেল প্রাচীন পূর্ববঙ্গের একটি জনপদ (বাংলাদেশের সর্বপূর্বের জনপদ)। ধারনা করা হয়, বর্তমানে সিলেট থেকে চট্রগ্রাম পর্যন্ত এই জনপদ বিস্তৃত ছিল। হরিকেল জনপদের রাজধানী ছিল-শ্রীহট্র।

বরেন্দ্র জনপদ

বরেন্দ্র উত্তরবঙ্গের একটি প্রাচীন জনপদ। প্রাচীন বাংলার ইতিহাসে গঙ্গা ও করতোয়া নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চলের জনপদকে বরেন্দ্র জনপদ বলা হতো। পুন্ড্রের একটি অংশ জুড়ে বরেন্দ্র জনপদের অবস্থান ছিলো। বগুড়া, দিনাজপুর ও রাজশাহী জেলার অনেক অঞ্চল এবং পাবনা জেলা জুড়ে বরেন্দ্র জনপদ বিস্তৃত ছিল।

গৌড় জনপদ

বর্তমান ভারতের মালদহ, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম ও পশ্চিম বর্ধমান এবং বাংলাদেশের চাপাইনবাবগঞ্জ জেলাজুড়ে প্রাচীন গৌড় জনপদ বিস্তৃত ছিল। গৌড় রাজ্যের রাজধানী ছিল কর্নসূবর্ন।

রাঢ় জনপদ

ভাগীরথী নদীর পশ্চিম তীর, বাকুঁড়া ও দক্ষিন কলকাতার বর্তমান অঞ্চল জুড়ে রাঢ় জনপদ বিস্তৃত ছিল। রাঢ় জনপদের কোনো অঞ্চলই এখন আর বাংলাদেশের মধ্যে নেই।

তাম্রলিপ্ত জনপদ

হরিকেলের দক্ষিনে মেদিনীপুরে অবস্থিত এই তাম্র লিপ্ত বা তাম্রলিপ্তি জনপদ। বাংলার প্রাচীনতম বন্দর তাম্রলিপ্তি এই জনপদেই অবস্থিত ছিল। সপ্তম শতক হতে এটি দন্ডভুক্তি নামে পরিচিত হতে থাকে এবং আটশতকের পর হতেই এই তাম্রলিপ্ত বন্দরের সমৃদ্ধি নষ্ট হতে থাকে।

চন্দ্রদীপ জনপদ

মধ্যযুগে বর্তমান বরিশাল জেলাই ছিল চন্দ্রদ্বীপের মূলভুখন্ড বা প্রান কেন্দ্র।

বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা প্রশ্নসমূহ

বিসিএস পরীক্ষায় আসা প্রশ্নসমূহ

.কোন গোষ্ঠী থেকে বাঙালি জাতির প্রধান অংশ গড়ে উঠেছে?  (৩৬ তম বিসিএস / ২৮ তম বিসিএস)

(ক) নেগ্রিটো (খ) ভোটচীন (গ) দ্রাবিড় (ঘ) অস্ট্রিক 

উত্তরঃ (ঘ) অস্ট্রিক

২.আর্যদের ধর্মগ্রন্থের নাম কী? (৪৩ তম বিসিএস / বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়)

(ক) মহাভারত (খ) রামায়ণ (গ) বেদ (ঘ) ভগবৎ গীতা

উত্তরঃ (গ) বেদ

৩. বাংলার সর্বপ্রাচীন জনপদের নাম কি? (৪৩ তম বিসিএস / ৪১তম বিসিএস / ৩৬ তম বিসিএস / দুদকের সহকারি পরিচালক)

(ক) পুণ্ড্র (খ) তাম্রলিপ্ত (গ) গৌড় (ঘ) হরিকেল

উত্তরঃ (ক) পুণ্ড্র

৪. বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন জনপদ কোনটি? (৪১ তম বিসিএস)

(ক) ময়নামতি (খ) পুণ্ড্রবর্ধন (গ) পাহাড়পুর (ঘ) সোনারগাঁ

উত্তরঃ (খ) পুণ্ড্রবর্ধন

৫. বর্তমান বৃহত্তর ঢাকা জেলা প্রাচীন কালে কোন জনপদের অন্তর্ভক্ত ছিল? (বাতিলকৃত ২৪ তম বিসিএস)

(ক) সতমট (খ) পুণ্ড্র (গ) বঙ্গ (ঘ) হরিকেল

উত্তরঃ (গ) বঙ্গ

৬. প্রাচীণকালে ‘সমতট’বলতে বাংলাদেশের কোন অংশকে বুঝানো হতো? (৪৩ তম বিসিএস/কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সি-ইউনিট / প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক / চতুর্দশ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন)

(ক) বগুড়া ও দিনাজপুর অঞ্চল (খ) কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চল (গ) ঢাকা ও ময়মনসিংহ অঞ্চল (ঘ) বৃহত্তম সিলেট অঞ্চল

উত্তরঃ (খ) কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চল

৭. প্রাচীন বাংলার হরিকেল জনপদ অঞ্চলভুক্ত এলাকা ছিল? (৩৮তম বিসিএস)

(ক) রাজশাহী (খ) দিনাজপুর (গ) খুলনা  (ঘ) চট্রগ্রাম

উত্তরঃ (ঘ) চট্রগ্রাম

৮. বাংলা আদি অধিবাসীগণ কোন ভাষাভাষী ছিল? (৪২তম বিসিএস (বিশেষ) / স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রনালয়ের সিনিয়র স্টাফ নার্স)

(ক) সংস্কৃত (খ) বাংলা (গ) অস্ট্রিক (ঘ) হিন্দি

উত্তরঃ (গ) অস্ট্রিক

পিএসসি এর বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা প্রশ্নসমূহ

১. আর্যদের আদি বাসস্থান কোথায় ছিল? (শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মেডিকেল অফিসার:০৩)

(ক) ইউরাল পর্বতের দক্ষিণে তৃণভূমি অঞ্চলে (খ) হিমালয়ের পাদদেশে নেপালের দক্ষিণে

(গ) ভাগীরথী নদীর পশ্চিম তীরে (ঘ) আফগানিস্তানের দক্ষিণ-পূর্ব পাহাড়ি এলাকায়

উত্তরঃ (ক) ইউরাল পর্বতের দক্ষিণে তৃণভূমি অঞ্চলে

২. দক্ষিণ ভারতের আদি অধিবাসীদের কী নামে অভিহিত করা হয়? (সহকারী পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা:১৬)

(ক) টোডা (খ) দ্রাবিড় (গ) সুর (ঘ) আফ্রিদি

উত্তরঃ (খ) দ্রাবিড়

৩. সর্বপ্রথম ‘বঙ্গ’র উল্লেখ পাওয়া যায়- (ষোড়শ বেসরকারি শিক্ষন নিবন্ধন (স্কুল ২):১৯)

(ক) রামচরিত (খ) চণ্ডীমঙ্গল (গ) ঐতরেয় আরণ্যক (ঘ) করতোয়া মাহাত্যম

উত্তরঃ (গ) ঐতরেয় আরণ্যক

৪. ‘আকবর নামা’ গ্রন্থের লেখক কে? (NSI এর অফিস সহায়ক :২১/রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয)

(ক) আবুল ফজল (খ) জিয়াউদ্দীন বারানী (গ) আল বেরুনী (ঘ) মিনহাজ সিরাজ

উত্তরঃ (ক) আবুল ফজল

৫. বর্তমান বৃহৎ বরিশাল ও ফরিদপুর এলাকা প্রাচীনকালে কোন জনপদের অন্তর্ভুক্ত ছিল? (খাদ্য অধিদপ্তরের উপ-খাদ্য পরিদর্শক/ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়/ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (খ ইউনিট)

(ক) সমটত (খ) পুণ্ড্রবর্ধন (গ) বঙ্গ (ঘ) রাঢ়

উত্তরঃ (গ) বঙ্গ

৬. কোনটি বাংলার প্রাচীন জনপদের নয়? (প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক:১৮)

(ক) মৌর্য (খ) পুণ্ড্র (গ) গৌড় (ঘ) রাঢ়

উত্তরঃ (ক) মৌর্য

৭. তাম্রলিপ্ত কি? (বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (প্রশাসন/এইচআর):১৭)

(ক) প্রাচীন জনপদ (খ) তামার পাতে শাসনাদেশ (গ) প্রাচীন গ্রন্থ (ঘ) প্রাচীন ভাষা

উত্তরঃ (ক) প্রাচীন জনপদ

ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন সমূহ

১. দেশবাচক ‘বাংলা’ শব্দ সর্বপ্রথম ব্যবহ্রত হয় কোন গ্রন্থে? (চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়)

(ক) তারিখ-ই-হামিদিয়া (খ) আইন-ই-আকবরী (গ) মহাভারত (ঘ) রামায়ন

উত্তরঃ (খ) আইন-ই-আকবরী

২. প্রাচীন বাংলার ইতিহাসে গঙ্গা করতোয়া নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চলের জনপদকে কী বলা হতো? (রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়)

(ক) সমটত (খ) হরিকেল (গ) বরেন্দ্র (ঘ) পুণ্ড্র

উত্তরঃ (গ) বরেন্দ্র

৩. বাংলাদেশের একটি প্রাচীন জনপদের নাম– (ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়)

(ক) রাঢ় (খ) চট্রলা (গ) শ্রীহট্র (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তরঃ (ক) রাঢ়

FAQ Section

কোন জনপদ থেকে বাঙালি জাতির উৎপত্তি ঘটেছিল?

বঙ্গ জনপদ

প্রাচীন বাংলার জনপদ

প্রাচীন যুগে বাংলা বিভিন্ন অঞ্চল ও নানারকম জনপদে বিভক্ত ছিল এবং বাংলার এই ছোট ছোট অঞ্চলগুলোতে শাসকরা তাদের মতো করে শাসন করতেন। তখন বাংলার এই অঞ্চলগুলোই সমষ্টিগতভাবে জনপদ নামে পরিচিত ছিল।গুপ্ত ও গুপ্ত পরবর্তী শাসনামলের ‍উৎকীর্ণ শিলালিপি ও বিভিন্ন সাহিত্যগ্রন্থে প্রায় ষোলটি (১৬ টি) জনপদের কথা জানা যায়। তার মধ্যে বাংলায় ছিল ১০ টি। পুণ্ড্র, বঙ্গ, গৌড়, সমতট, হরিকেল, চন্দ্রদ্বীপ, রাঢ় প্রভৃতি।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This div height required for enabling the sticky sidebar
error: Content is protected !!